সূরা নাস পড়ার গুরুত্ব ও ফজিলত সূরা আন নাস কুরআনের 114 তম এবং শেষ অধ্যায়। এটি “সূরা আল-মুয়াওয়াদাতাইন” নামেও পরিচিত, যার অর্থ দুটি অধ্যায় যা আশ্রয় প্রদান করে। অধ্যায়টি মুসলমানদের জন্য অত্যাবশ্যক কারণ এটি শয়তানের কুমন্ত্রণা ও প্রভাব থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার কথা বলে। সূরাটি কুরআনের আয়াত তেলাওয়াতের মাধ্যমে
মহান আল্লাহ তাআলা বারোটি মাসের মাঝে সবচেয়ে উত্তম মাস হিসেবে রমজান মাস নির্ধারণ করে দিয়েছেন । মহান আল্লাহ তাআলা তার প্রিয় বান্দার ক্ষমা প্রার্থনার জন্য শেষ্ঠ মাস হিসেবে মর্যাদা দান করেছেন । রমজান মাস ইসলামে অপরিসীম তাৎপর্যপূর্ণ একটি পবিত্র মাস। এটা মুসলমানদের ইবাদত-বন্দেগীতে নিয়োজিত হওয়ার এবং আল্লাহর প্রতি তাদের ভক্তি
ফজিলত দরুদ শরীফ একটি অত্যন্ত সুন্দর এবং শক্তিশালী প্রার্থনা যা মুসলমানরা আল্লাহর কাছে নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর উপর তাঁর আশীর্বাদ ও রহমত বর্ষণ করার জন্য প্রার্থনা করে। দরুদ শরীফ পাঠের অসংখ্য ফজিলত রয়েছে এবং মুসলমানদের জন্য এটি ঘন ঘন পাঠ করা অত্যন্ত বাঞ্ছনীয়। দরুদ শরীফ পাঠের অন্যতম
আচ্ছালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আশা করছি সবাই ভালো আছেন। আজ আমরা জানবো ইফতার এর জন্যে কিভাবে দোয়া করতে হয় সে সম্পর্কে। তাহলে কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক। আমাদের নিকট প্রতিবারের ন্যায় বছর ঘুরে আমাদের নিকট রমজান মাস চলে এসেছে । । মুসলমানদের কাছে সবচেয়ে পবিত্র ও ফজিলতের মাস
আয়াতুল কুরসি গুরুত্ব ও ফযিলত আয়াতুল কুরসি কুরআনের একটি সুপরিচিত আয়াত এবং ইসলামী বিশ্বাসে এর গুরুত্ব রয়েছে। এটি কুরআনের সবচেয়ে শক্তিশালী আয়াতগুলির মধ্যে একটি বলে মনে করা হয়, এটি তেলাওয়াতের জন্য প্রচুর গুণাবলী এবং সুবিধা রয়েছে। ইসলামী শিক্ষা অনুসারে, আয়াতুল কুরসি হল শয়তানের অনিষ্ট এবং ক্ষতির অন্যান্য উৎস থেকে রক্ষা
আল্লাহর ৯৯ টি নাম আছে সেগুলো আমরা সকলেই জানি। আল্লাহর এই ৯৯ টি নাম এর ফজিলত অপরিসীম। আল্লাহ নামটি উচ্চারণ করলেই মনের মধ্যে এক প্রকার শান্তি অনুভূত হয়। পবিত্র হাদিস এবং আল্লাহের দেয়া সর্বশেষ কিতাব কোরআন এ আল্লাহ এর ৯৯টি গুনবাচক নাম আছে। আল্লাহ তার নামের মাধ্যমে তাহার নিকট দোয়া
আমরা সকলে জানি কোন সুসংবাদ পেলে আমরা আলহামদুলিল্লাহ বলে থাকি । আজ আমরা আলহামদুলিল্লাহ পড়ার ফজিলত সম্পর্কে জানব ।। হাদিসে এসেছে, ‘আল্লাহ তায়ালার মাহাত্ম্য বর্ণনা ও প্রশংসার জন্য আলহামদুলিল্লাহ থেকে উত্তম বাক্য আর নেই। (তিরমিজি) আরেক হাদিসে বলা হয়েছে, আল্লাহ তায়ালা সব থেকে বেশি নিজের প্রশংসা পছন্দ করেন, এ জন্য